ঢাকা: ক্লাব ফুটবলে দুই দলের দ্বৈরথটা হয় এল ক্লাসিকো ম্যাচে। বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ মুখোমুখি হওয়া মানেই বাড়তি উত্তেজনার যোগান দেওয়া।
বার্সা যাদুঘর স্পেনের ক্রীড়া যাদুঘরের মধ্যে অন্যতম সেরা। এর নানাবিধ প্রদর্শনী দর্শণার্থীতের বাড়তি আকর্ষণ যোগায়। এ তালিকায় রিয়াল বেশ পিছিয়ে।
স্প্যানিশ দৈনিক এল মুন্ডোর বরাত দিয়ে মার্কা’তে প্রকাশ করা হয়, গত বছর ন্যু ক্যাম্পে ১.৫ মিলিয়ন দর্শণার্থী বার্সা যাদুঘর পরিদর্শন করেন। অন্যদিকে, রিয়াল মাদ্রিদ যাদুঘরে দর্শণার্থীর (৯ লাখ ২০ হাজার) সংখ্যা এক মিলিয়নও পেরোয়নি। তবে গ্যালাকটিকোদের বিশ্বাস, ২০১৫ সাল শেষে সহজেই এটি আগের বছরের সংখ্যা ছাড়াবে।
অবশ্য, বার্সার ওপরে আরো তিনটি জনপ্রিয় যাদুঘর রয়েছে। এ তিনটিতে গত বছর দর্শণার্থীদের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে রেইনা সোফিয়া (২,৬৬৭,১৬৬), দ্য প্রাদো (২,৫৩৬,৮৪৪) ও ডালি যাদুঘর (১,৫৩৫,০৭০)। পাঁচে বিলবাওয়ের গাগেনহেইম (১,০১১,৩৬৪) ও ছয় নম্বরে রয়েছে মাদ্রিদে অবস্থিত থাইসেন মিউজিয়াম। যেটিতে দর্শণার্থীদের সংখ্যা ছিল ১,০০৪,৪৭০ জন।
প্রবেশ মূল্য বাবদই ২৭ মিলিয়ন ইউরো রাজস্ব আদায় করে বার্সা যাদুঘর। আর দর্শণার্থীর সংখ্যা কম থাকায় রিয়াল মাদ্রিদ মিউজিয়ামের রাজস্বের পরিমান ১৭.৫ মিলিয়ন ইউরো। সেখানে শিশু-কিশোরদের প্রবেশ ফ্রি থাকলেও প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রবেশ মূল্য ধরা হয় ১৯ ইউরো।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৫
আরএম