সে আনুষ্ঠানিকতাকে সামনে রেখেই প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ সামছুর রহমান, বিজিবিএম, পিবিজিএম, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি এর নেতৃত্বে ৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল রোববার (০২ জুলাই) চীনের উদ্দেশে রওনা দেন।
দলের অন্যান্য সদস্যরা হলেন ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব আমিনুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের (যুব অধিদপ্তর) যুগ্ম সচিব আজিজুল হক, বিকেএসপির পরিচালক (প্রশিক্ষণ) জনাব মোশারফ হোসেন মোল্লা, কলেজের সহকারী অধ্যাপক শামীমা সুলতানা, ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক নুসরাৎ শারমিন ও ফুটবল বিভাগের চিফ কোচ উজ্জল চক্রবর্তী।
বিকেএসপির মহাপরিচালক মনে করেন, বিকেএসপিকে সেন্টার অব অ্যাক্সিলেন্স করার লক্ষে যে হাই পারফরমেন্স ট্রেনিং প্রোগ্রাম হাতে নেয়া হয়েছে তাকে ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে শেনইয়াং এর সাথে বিনিময় কর্মসূচির আওতায় বিকেএসপির অ্যাথলেট ও প্রশিক্ষকদের জন্য উচ্চতর প্রশিক্ষণের সুযোগ থাকবে এ চুক্তিতে। তিনি আরও মনে করেন এ সমোঝতা চুক্তিতে বিশেষজ্ঞ বিনিময়ের মাধ্যমে ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগকে যুগপযোগী করা হবে। চুক্তি অনুযায়ী শেনইয়াং এর এক্সপার্টরা বিকেএসপিতে এসেও কোচ ও অ্যাথলেটদের প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গণে চীনের সাফল্যে শেনইয়াং ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা অনেক বেশি। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায় এ পর্যন্ত শেনইয়াং একাডেমির প্রশিক্ষণার্থীরা ১০৩টি স্বর্ণ পদক সহ ৩৬৪ পদক উপহার দিয়েছে নিজের দেশকে। তাই সংশ্লিষ্ঠরা মনে করেন এ সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে বিকেএসপি তথা বাংলাদেশই বেশি লাভবান হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, ০২ জুলাই ২০১৭
এমআরপি