বিশ্ব
একসঙ্গে খেলেছেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। পরের পথচলাতেও এক ছিলেন অনেকদিন। ওয়েন মরগান এবার বিশ্বকাপে এসেছেন ধারাভাষ্যকার হিসেবে।
অস্ট্রেলিয়ার পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচেও খেলছেন না শুভমান গিল। দলের সঙ্গে দিল্লিতে না যেয়ে বরং চেন্নাইতেই মেডিক্যাল টিমের
ধর্মশালা স্টেডিয়ামের আউটফিল্ড নিয়ে আলোচনা হচ্ছে খুব। ঘাসের দৈর্ঘ্য বড় হলেও ঘনত্ব একদমই কম। আইসিসির পক্ষ থেকে গড়পড়তা মানের বলা
ধর্মশালারই কপাল মন্দ কি না কে জানে। এত সুন্দর মাঠ। চারদিকে প্রকৃতির অপরূপ মায়া। শেষ মুহূর্তে হলেও স্টেডিয়ামটাও বেশ সাজানো-গোছানো।
নাসের হুসেইনের সেই ধারাভাষ্য এখনও নিশ্চয়ই কানে বাজে অনেকের। ‘বাংলাদেশ টাইগার্স হ্যাভ নকড দ্য ইংল্যান্ড লায়ন্স আউট অব দ্য
ঢাকা: বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন শুধু দেশের মধ্যেই প্রশ্নবিদ্ধ নয়, সারা
বাংলাদেশ দলের বোলিং আক্রমণ একসময় ছিল পুরোপুরি স্পিন নির্ভর। দীর্ঘদিন যার নেতৃত্ব দিয়েছেন মোহাম্মদ রফিক। এরপর অনেকেই ছিলেন
প্যাট কামিন্সের অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারিতে কাভারের উপর দিয়ে চার মারতে চেয়েছিলেন লোকেশ রাহুল। কিন্তু টাইমিং এতো নিখুঁত ছিল
পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন তারা। যেই কীর্তি নেই অন্য কোনো দলের। ফেভারিট হিসেবেই আসরে নামে, আর শুরুটাও হয় দুর্দান্ত। কিন্তু
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাতে হাজার-হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সেসব মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন রশিদ খান। চলমান
রানের খাতা খোলার আগে সাজঘরে ফিরে যান তিন ব্যাটার। মাত্র ২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে তাই চাপে পড়ে ভারত। ২০০ রানের লক্ষ্যটা তখন হয়ে দাঁড়ায়
অভিজ্ঞ ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভেন স্মিথ ছাড়া আর কারও ব্যাট হাসলো না। অস্ট্রেলিয়া পারল না বড় সংগ্রহ গড়তে। ভারতীয় বোলারদের তোপে ১৯৯
নয়নাভিরাম মাঠ। চারদিক থেকে ঢেকে আছে পাহাড়ে। প্রায়ই দেখা মিলছে হিমালয়ের। ধর্মশালার মাঠ নিয়ে এতদিনে এমন কিছু হয়তো পড়েছেন বা দেখে
ধীরে ধীরে নিজেকে 'ভার্সেটাইল' ক্রিকেটারে পরিণত করেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। দলের প্রয়োজনে কখনো আটে নেমে ফিনিশরারের ভূমিকায়, তো
ওয়ানডে বিশ্বকাপে দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ডটি এতদিন যৌথভাবে দখলে রেখেছিলেন শচীন টেন্ডুলকার ও এবি ডি ভিলিয়ার্স। তবে এবার তাদের