মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল তিনটায় মেলার দুয়ার খোলার পর বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীকে মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে দেখা যায়।
মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেই তারা কাঙ্ক্ষিত স্টল খুঁজতে গিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেন।
বাংলানিউজকে তিনি বলেন, এই সমস্যাটা মেলায় প্রতিবারই দেখা যায়। মেলার প্রায় এক সপ্তাহ শেষ হয়ে যায়, তবুও মেলার স্টলগুলোতে মেলা কর্তৃপক্ষ স্টল নম্বর লাগিয়ে দেয় না। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের আরো বেশি সচেতন হওয়া উচিত। এতে সাধারণ দর্শনার্থীদের খুব বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
মেলায় ভাষাচিত্র, কথামেলা প্রকাশ, মনন প্রকাশ, সাহিত্য প্রকাশ, ধ্রুপদসহ বিভিন্ন স্টলে দেখা যায় সেসব স্টলে এখনো নম্বর প্লেট লাগেনি। এসব স্টলের বিক্রয়কর্মীরা জানান, মেলার এক সপ্তাহ শেষের দিকে। একাডেমি কর্তৃপক্ষ এখনো স্টল নম্বর লাগিয়ে দেয়নি। আমরা যারা এটাকে একটু গুরুত্ব দিয়েছি তারা নিজেরাই নিজেদের ব্যানারে স্টল নম্বর লিখে দিয়েছি।
বই বিক্রেতারা জানান, মানুষ যতটুকু বইয়ের খোঁজ নিতে আসছে, তার চেয়ে বেশি জিজ্ঞাসা করছে অমুক স্টলটি কোথায়? বড় স্টলগুলো জানতে পারছে মানুষ, কিন্তু ছোট স্টলগুলো নম্বর ধরে বের করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে মেলার সদস্য সচিব জালাল আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন, আমরা আশা করছি আজকের মধ্যেই মেলার সবগুলো স্টলে স্টল নম্বর লাগিয়ে দেওয়া হবে। স্টল খুঁজতে দর্শনার্থী এবং বইপ্রেমীদের আর খুব বেশি কষ্ট করা লাগবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৯
এইচএমএস/এমজেএফ