মুক্তমত
কোনটি নিয়ে আলোচনা করব! দেশে কী হচ্ছে নাকি কী হতে চলেছে। মানুষের সহজাত অভ্যাস হলো-তারা বাস্তবের চেয়ে স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে। সত্যি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ চলমান থাকলেও এখন পর্যন্ত আকাশপথের হামলায়ই সীমাবদ্ধ আছে। এরই মধ্যে চীন ইরানের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছে, রাশিয়া
কথাটা রূঢ় শোনালেও বলতেই হয়, ঢাকা শহরে আজকাল ভিক্ষুকের উপদ্রব অনেক বেড়ে গেছে। রাস্তাঘাটে, হাটবাজারে তো বটেই, এমনকি পাড়া-মহল্লায়ও
সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান ও আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং রিপোর্টগুলো দেখে বোঝা যায় যে, বাংলাদেশ থেকে অর্থপাচারের প্রবণতা বাড়ছে। এর পেছনে
টানা পাঁচ বছরের বেশি সময় নানা রকম চাপের মধ্য দিয়ে পার করছে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি। ২ জুন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের আগে এ
গল্পগুলো মোটেই নতুন নয়; সবগুলোই জানা এবং শোনা। ঘুরেফিরে তাদের কথাই শুনতে হয়; লোকমুখে, পত্রপত্রিকায়। দৈনিক পত্রিকাগুলোর কারবার তো
নারায়ণগঞ্জের ভেতরে সিদ্ধিরগঞ্জে আরেকটি নারায়ণগঞ্জ বানিয়ে ফেলতে যাচ্ছিল একটি চক্র। এরাই হয়ে উঠতে থাকে সেখানকার
১০ মাস সময়ের মধ্যে দেশে কিছুটা হলেও রাজনৈতিক স্বস্তি ফিরে এসেছে। দেশবাসী বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, বর্তমান সরকার পাঁচ বছর থাকতে চায়
ঢাকা: ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ সারা বিশ্বকে টালমাটাল করে দিয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত গোটা বিশ্ব। এই যুদ্ধ কতদিন গড়াবে
প্রিয় স্যার, আপনার ইন্তেকালের খবরে ভেতরটা শূন্য হয়ে গেছে। এখনও বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় যে আপনি আর আমাদের মাঝে নেই। আপনি কেবল একজন
১৭ জুন থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা বৈঠক। এই বৈঠকেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবার কথা। সবাই এ ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু
১৩ জুন লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে
এই লেখাটি যখন লেখা হচ্ছে, তখন বহু আকাঙ্ক্ষার অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ১০ মাস শেষ। আর দুই মাসেরও কম সময়ে এক বছর পূর্তি হবে। তখন হয়তো
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের ১০ মাস পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক
মহামতি প্লেটোর একটি অমিয় বাণী দ্বারা আজকের নিবন্ধটি শুরু করতে চাই। প্লেটো বলেছেন, শাসন করার অভিলাষ দ্বারাই কুশাসক-সুশাসক নিরূপণ
ইরান এবং ইসরায়েলের মধ্যে আজ তিন দিন ধরে যুদ্ধ চলছে এবং যুদ্ধের মাত্রা ক্রমেই বাড়ছে। ইসরায়েল আকস্মিকভাবে ইরানের ওপর হামলা চালায়
উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক বাস্তবতায় মাদকের সর্বগ্রাসী আগ্রাসনে পুরো বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক কেওয়াস, ব্যবসা-বিনিয়োগে
বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা যত দিন পর্যন্ত ‘ক্ষমতায় যাওয়া’র ও ‘দেশশাসন’ করার মতো শব্দগুলো তাঁদের মস্তিষ্ক থেকে বের করে দিতে না
অবশেষে পুরো জাতি যেন একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। যে অনিশ্চয়তা, যে শঙ্কা ছিল কিছুটা হলেও তার অবসান ঘটল। সুদূর লন্ডনে বাংলাদেশ যেন
শেষ পর্যন্ত অনেকটা ঘোষণা দিয়েই ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের ওপর হামলা চালাল ইসরায়েল। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত তিনটার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন