চট্টগ্রামের বইঘর হিসেবে পরিচিত বাতিঘর এবারের মেলায় তিনটি ইউনিট বরাদ্দ পেয়েছে। ৪৪৩, ৪৪৪ ও ৪৪৫ নম্বর স্টলে প্রতিদিনই ভিড় জামচ্ছেন পাঠকেরা।
সে বইগুলোও পাওয়া যাচ্ছে গ্রন্থমেলায় প্রকাশনা সংস্থাটির প্যাভিলিয়নে। এবারের মেলায় বাতিঘরের নতুন বই প্রসঙ্গে এর স্বত্ত্বাধিকারী দীপংকর দাশ বাংলানিউজকে বলেন, এবার আমরা গল্প-কবিতার বাইরেও নন-ফিকশন বইয়ের ওপর বেশি জোর দিয়েছি। যা পাঠক বেশ পছন্দও করছেন।
‘মূলত গত কয়েকবছর ধরেই আমরা পাঠক কি চায়, সেটির ওপর নির্ভর করে বইয়ের তালিকা তৈরি করছি। ’
বাতিঘর থেকে এবার প্রকাশিত নতুন বইয়ের মধ্যে রয়েছে- আবুল ফজলের ‘রেখাচিত্র ৬৬৭’, হরিশংকর জলদাসের ‘বিভোর থাকার দিনগুলি’, সরকার আমিনের ‘এ জার্নি বাই লাইফ’, ফারুক মঈনুদ্দীনের ‘দূর ভুবনের পাড়ে : চার মহাদেশের সাত গল্প’, মহিউদ্দিন আহমদের ‘বেলা-অবেলা : বাংলাদেশ ১৯৭২-১৯৭৫’ ও ‘৩২ নম্বর পাশের বাড়ি : ২৫ মার্চ ১৫ আগস্ট’, সমরেশ মজুমদারের ‘অপরিচিত জীবনযাপন’, বিশ্বজিৎ চৌধুরীর ‘পাথরের মূর্তির মতো’, আহমাদ মোস্তফা কামালের ‘নির্বাচিত গল্প’, ফাতেমা আবেদীনের ‘মৃত অ্যালবাট্রস চোখ’, কামালউদ্দিন নীলুর ‘স্তালিন’, সুমন কুমার দাশের ‘গান থেকে গানে’।
কবিতাভবন প্রকাশিত নতুন বইয়ের মধ্যে রয়েছে- মোহাম্মদ রফিকের ‘আত্মরক্ষার প্রতিবেদন’, নির্মলেন্দু গুণের ‘অনুবাদিত কবিতাসমূহ’, জয় গোস্বামীর ‘প্রিয় পাঁচজন কবি’, জুয়েল মাজহারের ‘রাত্রি ও বাঘিনী’, ময়ূখ চৌধুরীর ‘চরণেরা হেঁটে যাচ্ছে মুণ্ডুহীন’, মাশরুর আরেফিনের ‘ঈশ্বরদী, মেয়র ও মিউলের গল্প’, সুব্রত অগাস্টিন গোমেজের ‘ছুরিতে ঠিকরানো আঁধিয়ার’, অলকা নন্দিতার ‘দরজায় খিল নেই’, সাখাওয়াত টিপুর ‘রাজার কঙ্কাল’, সোহেল হাসান গালিবের ‘ফুঁ’, মিছিল খন্দকারের ‘আকাশ চাপা পড়ে মরে যেতে পারি’, মাম্পী দত্তের ‘মেঘমল্লার’।
পড়ুন>>এক বইয়ের জীবনের গল্প
এর বাইরে শিশু ও কিশোর উপযোগী বইগুলো প্রকাশ পেয়েছে আবোল তাবোল’র ব্যানারে। নতুন বইগুলোর মধ্যে রয়েছে শরীফ মাহমুদ ছিদ্দিকীর ‘ধূমকেতু’, সাখাওয়াত টিপু অনূদিত ‘যেভাবে জমজ বেড়ে ওঠে’।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০
ডিএন/এমএ