ওই পোস্টে মাসুমা মায়মুর লিখেছেন, ‘কেন এমন রায় হল সেটা অনেকেই আমার কাছে জানতে চাইছেন। নিউজটা একটু ভাল করে পড়ুন, প্লিজ।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এখন আইনের চোখে এটার কতটুকু ভিত্তি আছে সেটা পরবর্তীতে আমরা আইনের পথে হেঁটেই জানতে পারবো বিশেষ করে সেই লিখিত বক্তব্যকে কোনো প্রকার চ্যালেঞ্জের সুযোগ আমাদের না দিয়ে রায় ঘোষণা করা। আমরা যতদূর জানি, এক পক্ষের সাক্ষীকে অপর পক্ষ জেরা করার অধিকার রাখেন। সেই সাক্ষীর লিখিত সাক্ষ্য দেখতে না দেওয়ায় আমাদের অধিকার খর্ব করা হয়েছে বলেই মনে করছি। (দেখা যাক, আইন কী বলে) আর যদি সাক্ষী সরাসরি সাক্ষ্য দিয়ে থাকেন তাহলে আমাদের পক্ষের উকিলকে সেই সাক্ষীকে জেরা করার সুযোগ না দেওয়াতে আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে কিনা সেটা আপিল করা হলে বোর্ড আমাদের জানাতে পারবেন। আপাতত এটা নিয়ে সেবার পাঠকদের হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমরা আইনের পথেই হাঁটবো। শুভ রাত্রি। ’
রোববার কপিরাইট অফিস এক রায়ে মাসুদ রানা সিরিজের ২৬০টি এবং কুয়াশা সিরিজের ৫০টি বইয়ের লেখক হিসেবে কাজী আনোয়ার হোসেনের বদলে শেখ আবদুল হাকিমকে স্বত্ব দেয়৷
আরও পড়ুন>> কাজী আনোয়ার হোসেন নন, মাসুদ রানার লেখক শেখ আবদুল হাকিম
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫২ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০২০
ডিএন/এফএম