ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিল্প-সাহিত্য

‘বানান বিতর্ক’ নিরসনে বাংলা একাডেমির ব্যাখ্যা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১৫৭ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০২০
‘বানান বিতর্ক’ নিরসনে বাংলা একাডেমির ব্যাখ্যা

ঢাকা: ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বানান-বিষয়ক চলমান বিতর্ক নিরসনে বাংলা একাডেমি একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) সকালে বাংলা একাডেমির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে বক্তব্যটি আপলোড করা হয়।

এতে বলা হয়েছে ‘বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান’ প্রথম প্রকাশিত হয় ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে।

প্রকাশের পর থেকেই একটি অভিধান পুরনো হয়ে যায় এবং তখন থেকেই শুরু হয় এর পরিবর্ধন ও পরিমার্জনের কাজ। এরই ধারাবাহিকতায় অভিধানটির প্রথম পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশিত হয় এপ্রিল ২০১৬ সালে। বর্তমানেও এ অভিধানটির সংস্করণের কাজ চলমান। এ কাজ করতে গিয়ে বেশকিছু ভুলত্রুটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

এতে আরো বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে চলমান বানান বিতর্কে যে বিকল্প বানানের কথা বলা হচ্ছে তা ইতোমধ্যে ‘আধুনিক বাংলা অভিধান’-এর পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত সংস্করণে সংযোজিত হয়েছে। এছাড়াও বহুল ব্যবহৃত শব্দের বিকল্প বানানও এ সংস্করণে যোগ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে দৈনন্দিন ব্যবহারে থাকলেও এখন পর্যন্ত অভিধানে স্থান পায়নি এমন কিছু নতুন শব্দও সংযোজিত হয়েছে। ‘আধুনিক বাংলা অভিধান’-এর এ সংস্করণটি অচিরেই বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হবে এবং চলমান বানান-বিতর্কের অবসান ঘটবে- এমনটাই প্রত্যাশা।

সম্প্রতি বাংলা একাডেমির বেশকিছু বানান নিয়ে নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত গরু বানান ‘গরু’ না ‘গোরু’। নতুন বানানরীতিতে বাংলা একাডেমি বলছে গোরু।  

বাংলাদেশ সময় ১১৫০ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০২০
ডিএন/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।