অর্ধ-শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে বিপন্ন গাছপালা নিয়ে কাজ করা ‘ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব ন্যাচার’ (আইইউসিএন) সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইউরোপের বিপন্ন বৃক্ষরাজির বিষয়ে প্রথম এ বিশদ প্রতিবেদন তৈরিতে কাজ করেছেন ১৫০ জনেরও বেশি বিশেষজ্ঞ।
আইইউসিএন প্রকাশিত ‘ইউরোপীয় বৃক্ষের লাল তালিকা’য় শুধু এ মহাদেশই নয়, বাইরের এলাকার বিপন্ন বৃক্ষরাজি ও এর পরিবেশগত ঝুঁকির বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে। এসব বৃক্ষ বিলুপ্ত হওয়ার পেছনে আগ্রাসী বৃক্ষ প্রজাতির বৃদ্ধি, পাশাপাশি শহুরে উন্নয়ন ও ব্যাপকহারে গাছ কাটাকে দায়ী করা হয়েছে।
বিপন্ন প্রজাতিগুলো রক্ষায় বেশ কিছু সুপারিশও জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংস্থাটি। এর মধ্যে রয়েছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল সৃষ্টি, নজরদারি বৃদ্ধি, বন ও বৃক্ষের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের বিষয়ে আরও বেশি বেশি গবেষণা প্রভৃতি।
এর আগে, গত মে মাসে জাতিসংঘের জীববৈচিত্র্য বিষয়ক এক প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাপী অন্তত ১০ লাখ উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৯
একে