ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন থেকে প্রতিটি উপজেলায় একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে তারা নির্দিষ্ট উপজেলায় দায়িত্ব পালন করবেন।
বরগুনা জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবিলায় ২৫ লাখ টাকা ও ২০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। যা প্রতিটি উপজেলায় বণ্টন করা হবে।
সিপিপি বরগুনার দলনেতা জাকির হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ৬ হাজার ৩৩০ জন স্বেচ্ছাসেবী ইতোমধ্যেই কাজ শুরু করেছেন। তারা সাধারণ মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে করণীয় সম্পর্কে সচেতন করছেন।
বরগুনার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোস্তাইন বিল্লাহ বাংলানিউজকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবিলায় সরকারের নির্দেশনা পেলে স্থানীয় বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। আশ্রয় কেন্দ্রে থাকাকালে ইফতার ও সেহরির ব্যবস্থা করা হবে এবং নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করা হবে। এরইমধ্যে ১০০ আশ্রয়কেন্দ্র বাড়ানো হয়েছে। জেলাজুড়ে মানুষকে সচেতন করার জন্য চালানো হচ্ছে প্রচারণা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০২০
এসআরএস