এ ছাড়া কলেজের বায়োমেট্রিক মেশিনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
চমেক অধ্যক্ষ ডা. সেলিম মো. জাহাঙ্গীর বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিএমএ চট্টগ্রাম বায়োমেট্রিক পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছে।
বিএমএ চট্টগ্রামের সভাপতি মুজিবুল হক খাঁন বাংলানিউজকে বলেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতি বাতিলে প্রতীকী আন্দোলন হিসেবে চিকিৎসকরা বায়োমেট্রিক হাজিরা দেননি। তবে কেউ বায়োমেট্রিক মেশিনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেনি।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে বিএমএ চট্টগ্রাম শাখা তাদের নিজস্ব কার্যালয়ে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ সভা করে।
প্রসঙ্গত, গত ৩ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে সিনিয়র কনসালটেন্ট ও জুনিয়র কনসালটেন্ট পদে পদোন্নতির জন্য চিকিৎসকদের বায়োমেট্রিক প্রতিবেদন চাওয়া হয়। ওই প্রজ্ঞাপনে প্রার্থীদের বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিগত ৬ মাসের প্রতিবেদন ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে প্রেরণের জন্যও বলা হয়। তবে এই বিষয়টিকে বৈষম্য বলে উল্লেখ করেন চিকিৎসকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৯
এসইউ/এসি/টিসি