বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সিডিএর স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল আলম চৌধুরীর আদালতে মামলা দুটি করেন সংস্থাটির উপ-সহকারী প্রকৌশলী ওসমান শিকদার।
তারা হলেন- সলিমপুর আবাসিকের ১০ নম্বর প্লটের মালিক ও সিডিএর অফিস সহায়ক ছালেহ আহমদ ও ৪ নম্বর প্লটের মালিক আবদুল হাই।
একইদিন আরও সাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে চারটি মামলা দায়ের হয়েছে। অভিযুক্তরা হলেন- মো. রাশেদ, ডা. নাছিমা আকতার, নুরুল আবছার, সুলতানা শিরীন আকতার, মো. নুর উদ্দিন, ওমর উদ্দিন ও শওকত আকবর।
এর মধ্যে মো রাশেদ ও নুরুল আবছার ১১ নম্বর প্লটের ও ডা. নাছিমা আকতার ১২ নম্বর প্লটের মালিক।
বিশেষ আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. ফয়েজ বাংলানিউজকে বলেন, সড়ক দখল করে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগে সিডিএর দুই কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
‘এ ছাড়া আবাসিকে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্লটে স্থাপনা তৈরি না করাসহ একাধিক অভিযোগ আরও সাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে চারটি মামলা দায়ের হয়েছে। সিডিএর উপ-সহকারী প্রকৌশলী ওসমান শিকদার বাদী হয়ে মামলাগুলো দায়ের করেন। ’
এর আগে বুধবার সকাল ১১টায় সিডিএর ফৌজদারহাট সলিমপুর আবাসিক এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল আলম চৌধুরী। এ সময় ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার পাশাপাশি পাঁচজনকে মোট ৫৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানে সিডিএর পরিদর্শক খোকন চন্দ্র শীলসহ সলিমপুর আবাসিক প্রকল্পের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৯
এসইউ/টিসি