এ কাজে নিয়োজিত রয়েছে বন্দরের ‘বে ক্লিনার-১ ও ২’, ‘কাণ্ডারী ১০ ও ১১’, দুইটি লেবার বোট। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত নদী থেকে তোলা হয়েছে ৪ হাজার লিটার তেলসহ পানি।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) দিনগত রাত দুইটার দিকে মাঝনদীতে নোঙর করা ভোজ্যতেল পরিবহনে নিয়োজিত ‘সিটি ৩৮’ ট্যাংকারের সঙ্গে লেগে ফুটো হয়ে যায় অয়েল ট্যাংকার ‘দেশ-১’। এরপর নদীতে ছড়িয়ে পড়তে থাকে বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত জ্বালানি তেল।
খবর পেয়ে বন্দরের ‘কাণ্ডারী-৮’ জাহাজের সাহায্যে জাহাজ দুইটি আটক করে। আটক করা হয় দুই জাহাজের মাস্টারসহ তিনজনকে।
বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বাংলানিউজকে বলেন, দুর্ঘটনার পরপরই অয়েল ট্যাংকার থেকে নিঃসরিত জ্বালানি তেল নদী থেকে তুলে নেওয়ার কাজ শুরু করে বন্দরের টিম। ছড়িয়ে পড়া তেল সংগ্রহ করাটাকে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি।
তিনি জানান, দুর্ঘটনার জন্য দায়ী জাহাজের মালিকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ ও খরচ আদায় করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৬, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি