বুধবার (১৩ নভেম্বর) নগরের এলজিইডি ভবনে চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রশাসন এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর আয়োজিত জয়িতা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকার দিয়েছেন।
ইন্দিরা বলেন, জয়িতারা বাংলাদেশের আলোকবর্তিকা।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের সহযোগিতায় দেশের নারীরা স্বাবলম্বী হচ্ছে। নারীর ক্ষমতায়ন, নারীর সমমর্যাদা ও সমঅধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন সারা বিশ্বে রোল মডেল।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে বিশ্বে বাংলাদেশ পঞ্চম। দেশের প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, বিরোধী দলের নেত্রী, সংসদ উপনেতা- সবাই নারী। বিশ্বের কোথাও রাষ্ট্রীয় উচুঁ পদে এতো বেশি সংখ্যক নারী নেই। বাংলাদেশেই আছে।
ইন্দিরা বলেন, বাল্য বিয়ের কারণে অনেক নারীর ভবিষ্যত নষ্ট হচ্ছে। অনেকে স্বামীর সংসারে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। যে কোনো মূল্যে বাল্য বিয়ে বন্ধ করতে হবে।
বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুন নেছা, চট্টগ্রাম নগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ৫টি ক্যাটাগরিতে চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার ৫৫ জন জয়িতাকে নগদ টাকা, ক্রেস্ট ও সনদ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ৫ জনকে শ্রেষ্ঠ জয়িতা নির্বাচিত করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৯
এমআর/টিসি