এ চালানে প্রাপ্ত পণ্যের বিপরীতে ৬৮ লাখ টাকা শুল্ককর এলেও মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানিকারক শুল্ক পরিশোধ করেছিল ৮ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। ফাঁকির চেষ্টা হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ টাকা।
কাস্টম হাউসের অডিট ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিচার্স (এআইআর) শাখার সহকারী কমিশনার নূর এ হাসনা সানজিদা অনসূয়া বাংলানিউজকে জানান, মালয়েশিয়া থেকে ঢাকার চকবাজার ৬৫ মৌলভিবাজার ঠিকানার মেসার্স সিয়াম এন্টারপ্রাইজের নামে অলিভ অ্যান্ড পিনাট ঘোষণায় একটি চালান আসে। ঘোষণা অনুযায়ী ৮ লাখ ৪৭ হাজার টাকা পরিশোধ করে প্রতিষ্ঠানটি।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চালানটি লক করা হয়েছিল। ইনভেন্ট্রিতে চালানটিতে ১ হাজার ৯৫০ কার্টনে ২১ হাজার ৬০ কেজি ল্যাকটোজেন পাওয়া গেছে। দেশের আমদানি নীতি অনুযায়ী শিশুখাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে কৌটার গায়ে মায়ের দুধের বিকল্প নেই বাক্যটি বাংলায় মুদ্রিত থাকতে হয়। প্রাপ্ত শিশুখাদ্যে তেমনটি ছিল না। এ চালানে প্রায় ৬০ লাখ টাকার শুল্ক ফাঁকির চেষ্টা হয়েছে।
এ ঘটনায় কাস্টম আইনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান এ কাস্টম কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০২০
এআর/এসকে/টিসি