বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রীর অফিসকক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারিখাত ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএম) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, তুলা আমদানির অনুমোদন আমরা দেই।
তিনি বলেন, ফিউমিগেসনে ফি প্রতি বেলে ১০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ টাকা করা হয়েছে। আমেরিকা থেকে তুলা আমদানি করার সময় সেখানেই একবার ফিউমিগেসন করা হয়। আবার দেশে এনে ফিউমিগেসন করলে খরচ বাড়ে। ফলে আমেরিকা সরকারও এটাকে ভালোভাবে নিচ্ছে না।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বাংলাদেশের সোনালি আঁশ পাট রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতাম। এখন সেটা দিন দিন কমে যাচ্ছে। বর্তমানে রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ অর্জন হয় তৈরি পোশাক থেকে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, পোশাকশিল্পের মূল কাঁচামাল হচ্ছে কাপড়। এ কাপড় আগে আমরা আমদানি করতাম। কিন্তু বর্তমানে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি বাড়ায় কাপড় পুরোটাই দেশে উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা আমাদের দেশে কাপড় তৈরির জন্য কাঁচামাল তুলা চাষ করি না। তাই তুলা আমদানি করতে হয়। তুলা আমদানি করার সময় তুলার সঙ্গে পোকামাকড় বা রোগ-জীবাণু আসছে কিনা সেটা দেখতে হয় কৃষি মন্ত্রণালয়কে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৯
জিসিজি/এএ