তিনি বলেন, শিগগিরই বাংলাদেশ-নেপাল ট্রেড অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন মিটিং হচ্ছে ঢাকায়। সেখানে এ চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
মঙ্গলবার (৩ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর নিজ দপ্তরে বাংলাদেশ-নেপাল ট্রেড অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন বিষয়ে সেক্রেটারি লেভেলের মিটিংয়ে যোগ দেওয়ার জন্য নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. বাইকুনথা আয়াল এর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময় করার সময় তিনি একথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, নেপাল বাংলাদেশের ঘনিষ্ট বন্ধুরাষ্ট্র। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পিটিএ স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাণিজ্য বাড়ানো সম্ভব। ইতোমধ্যে নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের সড়কপথ উন্মুক্ত হয়েছে। রেলপথও চালু হবে। নেপাল বাংলাদেশের বিমানবন্দর ও সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করলে উভয় দেশ লাভবান হবে।
‘বাংলাদেশ ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে। ২০২৭ সাল থেকে বাংলাদেশ আর এলডিসিভুক্ত দেশের বাণিজ্য সুবিধা পাবে না। বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পিটিএ ও এফটিএ এর মতো বাণিজ্য চুক্তির চেষ্টা করছে। ’
নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ বিষয়ক সচিবের সঙ্গে ছিলেন এ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নাওরাজ ঢাকাল, নেপালের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন কাস্টমস বিভাগের মহাপরিচালক সুমন ঢাহাল, নেপালের কৃষি ও প্রাণী সম্পদ বিভাগের ফুড টেকনোলজি ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল বিভাগের মহাপরিচালক মাতিনা জোশি ভদ্রসহ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) শরিফা খান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০২০
জিসিজি/এএ