সোমবার (৪ মে) সচল ছিল ২৪৭টি শিল্প কারখানা। এরমধ্যে নারায়ণগঞ্জে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত ২৩৫টি কারখানার মধ্যে চালু হয়েছে ২৮টি, বিকেএমইএর ৭৯২টি কারখানার মধ্যে ১৭৬টি, বেপজার অধীনে থাকা ইপিজেডে ৪৮টি কারখানার মধ্যে ২৬টি ও বিটিএমএর ১৭২টির মধ্যে ১৭টি চালু ছিল।
কারখানায় শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত থাকলেও বাইরে তা সম্ভব হচ্ছে না। এরমধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা ইতোমধ্যেই যোগদান করে কাজ করছেন। করোনার এসময়ে শারীরিক দূরত্ব মেনেই কারখানাগুলো সচল করা হয়েছে বলে মালিকপক্ষরা জানিয়েছে।
অবশ্য প্রতিটি কারখানায় স্বাস্থ্যবিধি মানার সর্বোচ্চ চেষ্টা ছিল বলে মালিকপক্ষের দাবি। কারখানাগুলোর মালিকরাও সল্প পরিসরে কাজ শুরু করেছেন। এর পাশাপাশি ছিল শিল্প পুলিশের দিক নির্দেশনা ও মাইকিং। তারা কারখানা মালিক ও শ্রমিকদের সচেতন করে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে কারখানা খোলা রাখতে বলেন। তবে কারখানার বাইরে তাদের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব মানার প্রবণতা একেবারেই কম বলেও স্বীকার করে শিল্প পুলিশ।
নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশ-৪ এর পরিদর্শক (ইন্টেলিজেন্স) শেখ বশির আহমেদ জানান, সোমবার খোলা আছে ২৪৭টি কারখানা। এরমধ্যে কোথাও শ্রমি অসন্তোষ নেই। আমরা চেষ্টা করছি যেন শারীরিক দূরত্বটা নিশ্চিত করা যায়। তবে মালিকপক্ষ আমাদের আশ্বস্ত করেছেন তারা কারখানায় শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০২০
আরবি/