এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এ প্যাকেজের আওতায় সাধারণভাবে ঋণ গ্রহিতা বা গ্রাহক পর্যায়ে প্রতিটি ঋণ অথবা বিনিয়োগের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ এক বছর।
বিদ্যমান ঋণ অথবা বিনিয়োগ গ্রহিতা অথবা গ্রাহক পর্যায়ে মোট ঋণ বা বিনিয়োগের পরিমাণ কোনোভাবেই ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ ভিত্তিক ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বাবদ মঞ্জুরি করা ৩০ শতাংশের বেশি হবে না। তাছাড়া নতুন ঋণ বা বিনিয়োগ গ্রহিতার ক্ষেত্রেও বিদ্যমান নীতিমালার আওতায় ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বাবদ ঋণ বা বিনিয়োগের প্রাপ্যতা সীমার ৩০ শতাংশের অধিক হবে না।
ব্যাংক কর্তৃক কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ গ্রহিতাকে যেভাবেই ঋণ অথবা বিনিয়োগ দেওয়া হোক না কেন (এককালীন অথবা প্যাকেজের মেয়াদে একাধিক বছরে দেওয়া হয়ে থাকলে) একজন গ্রাহকের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক এ প্রজ্ঞাপনের অনুচ্ছেদ ২(খ)-এ বর্ণিত মোট সীমার মধ্যে ঋণ বা বিনিয়োগের ওপর সুদ-মুনাফা ভর্তুকি প্রাপ্য হবেন। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০২০
এসই/ওএইচ/