প্রশাসনিক ভবনের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের স্নাতকত্তোরের এই দুই শিক্ষার্থীর ফলাফল প্রকাশ করা হয় ২৮ জানুয়ারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী ফলাফল প্রকাশের পর কারো ছাত্রত্ব থাকে না।
সাইফুল্লা আব্বাছি ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। যার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ২০১২-৮১৪৬৮৮। এক বছর শিক্ষাবিরতি থাকা এ শিক্ষার্থী মাস্টার্সে ৩ দশমিক ১৬ সিজিপিএ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র সুরাপ মিয়ার রেজিস্ট্রেশন নম্বর ২০১৩-৬১৩৯৪১। ৩ দশমিক ১৮ পেয়ে মাস্টার্সে উত্তীর্ণ হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফলাফল প্রকাশের বিষয়টি স্বীকার করেন সাইফুল্লা আব্বাছি। বাংলানিউজকে তিনি বলেন, আমার নাম ভোটার তালিকায় রয়েছে। হল আইডি কার্ডের মেয়াদ আছে জুন মাস পর্যন্ত।
ফলাফল প্রকাশের পর ছাত্রত্ব থাকে না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সান্ধ্যকালীন কোর্সে ভর্তির কার্যক্রম চলছে।
এ বিষয়ে এজিএস প্রার্থী সুরাপের বক্তব্য জানতে ফোন করা হলেও কলটি রিসিভ হয়নি।
এ বিষয়ে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. দেলওয়ার হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের অবহিত ছিল না। কোনো প্রার্থী লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৯
এসকেবি/এসএইচ