মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় মেনে নিতে পারেনি বলেই স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রী মহল জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিল। ইতিহাস থেকে তার নাম মুছে দিতে চেয়েছিল। তাদের সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। শিশু-কিশোর-যুবকসহ সব বয়সের মানুষের মাঝে আজ বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শনের প্রভাব প্রবাহিত হচ্ছে। তাই জীবিত মুজিবের চেয়েও মৃত মুজিব এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। শিশুরা আজ বঙ্গবন্ধুর ছবি, ৭ মার্চের ভাষণের ছবি, তার দৈনন্দিন জীবনের ছবি আঁকছে। গ্রাম, গঞ্জ, পাড়া, মহল্লা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাকে নিয়ে আলোচনা চলছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শনভিত্তিক কর্মনীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে উপাচার্য বলেন, তাহলেই তার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হবে।
আলোচনা সভায় ঢাবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম, সিনেট সদস্য ও ছাত্রলীগ সভাপতি রেজওয়ানুল হক শোভন, ডাকসু’র ভিপি মো. নুরুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৬ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১৯
এসকেবি/টিএ