শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করায় তারা বার কাউন্সিল রেজিস্ট্রেশন এবং ফরম পূরণ করতে পারছেন না।
সোমবার (৭ অক্টোবর) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগ করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ২০১৪ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মান নিয়ে প্রশ্ন তোলে বার কাউন্সিল। তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একটি নির্দিষ্ট আসন সংখ্যায় শিক্ষার্থী ভর্তি করার অনুমতি দেয় ইউজিসি।
‘কিন্তু বেঁধে দেওয়া সংখ্যার চেয়েও অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয় দেশের আট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- চট্টগ্রাম প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, সাউথ-ইস্ট ইউনিভার্সিটি, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয় ও আশা বিশ্ববিদ্যালয়। ’
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতারণার ফলে এখন তারা আর বার কাউন্সিল রেজিস্ট্রেশন এবং ফরম পূরণ করতে পারছেন না। এতে ভবিষৎ নিয়ে চরম শঙ্কায় পড়েছেন ওইসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হওয়া ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা শীর্ষক কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মো. শরিফ, সহ-সভাপতি মালিহা এবং আমিনুরসহ কয়েকশ’ শিক্ষার্থী।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৯
ইএআর/এফএম/এসএ