ভোটকেন্দ্র থেকে প্রার্থীর এজেন্ট বের করে দেওয়া, নৌকা প্রতীকে জোর করে সিল মেরে ব্যালট বাক্সে ভরা ও প্রশাসনের অসহযোগিতার অভিযোগ এনে রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে তিনি ভোট বর্জন করেন।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুরি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী নুর মোহাম্মাদ মোড়ল বলেন, উপজেলার ৪২টি কেন্দ্রের ৩৮টি কেন্দ্র থেকে আমার এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরাজি বেনজির আহমেদকে ফোন করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
সকাল ৮টায় চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। জেলার নয়টি উপজেলায় ৬০ প্রার্থী ভোট যুদ্ধে অংশ নেন। এর মধ্যে ছয়টি উপজেলায় চেয়ারম্যান, একটি উপজেলায় পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান ও দু’টি উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে সাতজন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৯ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন-মোরেলগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট শাহ-ই-আলম বাচ্চু ও স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী মিজানুর রহমান বাবুল, মোল্লাহাটে আওয়ামী লীগের শাহিনুল আলম ছানা ও স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী মো. মোতাহার হোসেন মোল্লা এবং জাতীয় পার্টির মো. কামরুজ্জামান এবং ফকিরহাটে আওয়ামী লীগ প্রার্থী স্বপন দাস ও বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টির নুর মোহাম্মাদ। এদের মধ্যে নুর মোহাম্মাদ ভোট বর্জন করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৮ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৯
এসআই