রোববার (১২ জানুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি এখনও কঠোরভাবে দেখা হচ্ছে বলে মনে করি না। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে দু’একদিনের মধ্যেই বৈঠক করবো।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে ইশরাক হোসেনের প্রচারণার বিষয়ে তিনি বলেন, আচরণবিধিতে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রচারণা চালানো যাবে না।
মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার বিষয়ে আবদুল বাতেন বলেন, প্রার্থীরা প্রচারণা কিভাবে করতে পারবেন, সেটি আইনে বলা আছে। আচরণবিধিতে স্পষ্ট বলা আছে, সরকারি সুবিধাভোগীরা প্রচারণা করতে পারবেন না। যতক্ষণ পর্যন্ত এ আইন বলবৎ আছে, ততক্ষণ পর্যন্ত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-উপমন্ত্রী-এমপিরা প্রচারণা অংশ নিতে পারবেন না। যারা সরকারি সুবিধাভোগী নন, তারা প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন।
আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে গণমাধ্যম ও নিজেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে যদি দেখি আচরণবিধি লঙ্ঘন হচ্ছে। তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রথমে আমরা কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবো। তারপরও সে যদি একই অপরাধ বারবার করেন, তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেবো। প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে বলবো, তার প্রার্থীতা বাতিল করতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০২০
ডিএন/ওএইচ/