মঙ্গলবার (০৬ আগস্ট) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরই) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদিপ কুমার দাস।
তিনি বলেন, এর আগে আমাদের সিনেমা হলগুলোতে জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর দিয়েছিলো, যেগুলোর অধিকাংশই এখন অকেজো।
সুদিপ কুমার দাস বলেন, যেহেতু আমাদের দর্শক ধরে রাখা ও উন্নত প্রযুক্তি দুটোই প্রয়োজন, তাই আমরা শাকিব খানের প্রস্তাব গ্রহণ করেছি। আমরা আশা করছি ঈদুল আজহার আগেই হয়তো ৪০/৫০টি সিনেমা হলে এই প্রজেক্টর সরবরাহ করা হবে। তবে প্রজেক্টর ও সার্ভার সরবরাহ করতে সিনেমা মালিকদের এখনই কোনো টাকা দিতে হবে না বলেও জানান তিনি। যদিও তিনি শাকিব খানের কোম্পানির নাম বলেননি।
শাকিব খানের কোম্পানির কারিগরি কর্মকর্তা মহিউদ্দিন হাওলাদার বলেন, আমরা আগামী ১৫ বছরকে টার্গেট করে আমেরিকা থেকে এই প্রজেক্টর ও সার্ভার নিয়ে এসেছি। এরইমধ্যে ৭টি হলে এই প্রজেক্টরের মাধ্যমে ৩টি সিনেমা প্রদর্শন হচ্ছে। এখান থেকে কোনো প্রকার অভিযোগ আসেনি, বরং প্রশংসা পেয়েছি। আমাদের সার্ভার কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইনের আওতায় থাকবে, কোনো অসাধু ব্যক্তি এখান থেকে আলাদা কোনো ক্যামেরায় ছবি ধারণ করতে পারবে না। ধারণ করলেও তা স্পষ্ট দেখাবে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সমিতির উপদেষ্টা মিয়া আলাউদ্দিন, সহ-সভাপতি আর এন ইউনুস রুবেল, সহকারী সাধারণ সম্পাদক শরফুদ্দিন এলাহী সম্রাট, সাংগঠনিক সম্পাদক আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৬ ঘণ্টা, আগস্ট ০৬, ২০১৯
ইএআর/জেডএস