বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় গাইবান্ধার গোডাউন রোডে অবস্থিত দলটির নিজস্ব মঞ্চে এ উৎসব শুরু হবে।
সংস্কৃতি-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এম এ খালেদ উৎসবের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
উৎসবে পদক্ষেপের ৩টি নাটকসহ ঢাকার ৩টি এবং রংপুর ও বগুড়ার দুটি দল অংশ নেবে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) উৎসবের প্রথম দিন মঞ্চস্থ হবে পদক্ষেপের নাটক ‘হনন’। বাবুল বিশ্বাসের রচনায় নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন মেহেদুল হক সুজন। ২৭ ফেব্রুয়ারি মঞ্চস্থ হবে ঢাকা থিয়েটারের নাটক ‘নিমজ্জন’। সেলিম আল দীনের রচনায় নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন নাসিরউদ্দীন ইউসুফ। ২৮ ফেব্রুয়ারি মঞ্চস্থ হবে প্রাচ্যনাটের ‘পুলসিরাত’। মনিরুল ইসলাম রুবেলের নাট্যরূপে নির্দেশনার দিয়েছেন তৌফিকুল ইসলাম ইমন। ২৯ ফেব্রুয়ারি বগুড়া থিয়েটারের নাটক ‘দ্রোহ’। নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন তৌফিক হাসান ময়না।
১ মার্চ মঞ্চস্থ হবে প্রাঙ্গণেমোরের নাটক ‘হাছন জানের রাজা’। শাকুর মাজিদের রচনায় নির্দেশনা দিয়েছেন অনন্ত হীরা। ২ মার্চ পদক্ষেপের নাটক ‘শেষটা ভালো’। সঞ্জয় কুমারের রচনায় নির্দেশনা দিয়েছেন সঞ্জয় কুমার তপু। ৩ মার্চ সাইক সিদ্দীকির রচনা ও নির্দেশনায় রংপুর নাট্যকেন্দ্রের নাটক ‘নিল ললিতার গীত’ প্রদর্শীত হবে। ৪ মার্চ উৎসবের শেষ দিন মঞ্চস্থ হবে পদক্ষেপের নাটক ‘কঞ্জুস’। তারিক আনাম খানের রূপান্তরে নির্দেশনা দিয়েছেন তুহিন চৌধুরী। নাটকগুলো প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে প্রদর্শীত হবে।
উৎসবের আহ্বায়ক মেহেদুল হক সুজন বাংলানিউজকে বলেন, জেলা শহরগুলোতে মঞ্চ নাটকের চর্চার ক্ষেত্রে ভাটা পড়েছে। সে জায়গা থেকে পদক্ষেপ সাহসী পদক্ষেপ নিয়েই এত বড় একটি উৎসব করছে। আমরা ১৩ বছর ধরে নিজেদের অর্থায়নে ৩৫০ আসনের একটি আধুনিক নাটকের মঞ্চ করতে সক্ষম হয়েছি। এখনো বেশ কিছু কাজ বাকি। তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে প্রতিনিয়ত আমরা নাটকের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২০
এমআরএ/ওএফবি