শুক্রবার (২২ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বরাবরের মতো এবারো পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন শাইখ সিরাজ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যেকোনো দুর্যোগে বাংলাদেশের মানুষের টিকে থাকা ও উঠে দাঁড়ানোর ক্ষমতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। তারা শত বিপর্যয়ের পরও হাসতে পারে, এবারও পারবে। এর মাঝে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় আম্পান। এখনও দেশের উপকূলীয় জেলাগুলোয় প্রাকৃতিক ওই দুর্যোগের অভিঘাত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এখনও মানুষের জীবন জীবন জীবিকায় রয়ে গেছে তার কঠিন প্রভাব। লবণাক্ত এলাকায় ফসল উৎপাদন করতে না পেরে দুর্বিষহ সংকটে পড়ছে মানুষ। কিন্তু প্রতিনিয়ত সংকটে চলা মানুষের জন্য এই কষ্টও যেন কোনো কষ্ট নয়। তারা পার হয়ে যায় জীবনের পথ।
বাংলাদেশের কৃষকের কাছে প্রতিকূলতাই স্বাভাবিক। মাটির বুক থেকে ফসল ফলিয়ে আনা চাট্টিখানি কথা নয়। শ্রমে ঘামে কৃষক এক অনন্য মানুষ। ঈদে পার্বণে উৎসবে কৃষকই যুগিয়ে দেয় মূল উপকরণ মুখের খাবার। কিন্তু আমরা কী ভেবেছি কৃষকের ঈদের আনন্দ কতটুকু কতটুকু তার মলিন বেদনার দিন! সেসব গল্প নিয়েই সাজানো হয়েছে এবাবের ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ বেদনা’।
বাংলাদেশ সময়: ০১০০ ঘণ্টা, মে ২২, ২০২০
এইচএমএস/জেআইএম