শনিবার (১৮ মার্চ) বিবিসি অনলাইনের খবরে এমন তথ্য জানানো হয়।
টিলারসন পূর্ব এশিয়া সফরের অংশ হিসেবে এ বৈঠকে বসছেন।
গত শুক্রবারও টিলারসন উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংকে সতর্ক করে দিয়েছেন। তাদের কর্মকাণ্ডে যদি দক্ষিণ কোরিয়া ও মার্কিন সৈন্যদের জন্য হুমকির উদ্রেগ হয়, তবে তারাও সেটার সামরিক জবাব দেবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন টিলারসন।
জাতিসংঘ এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়ার প্রধান নেতা কিম জং উনের নির্দেশে একের পর এক মিসাইল উৎক্ষেপণ ও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।
এ বিষয়ে এক টুইট বার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ‘উত্তর কোরিয়ার ব্যবহার খুব খারপ’
উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা প্রশমিত করতে চীন পর্যাপ্ত সহযোগিতা করছে না বলে দাবি করেছেন ট্রাম্প। কিন্তু চীন সরকার সেটি মানতে না রাজ। তারা জানায়, জাতিসংঘ পিয়ংইয়ংয়ের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, সে বিষয়ে ইতোমধ্যে তারা উত্তর কোরিয়াকে চাপও দিয়েছে। একই সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ায় আমেরিকান অ্যান্টি মিসাইল সিস্টেমের পক্ষেও কাজ করছে বলে দাবি করছে চীন।
শনিবার চীনের দুই জ্যেষ্ঠ কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করবেন টিলারসন। রোববার তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ে সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এতে আগামী মাসে শি জিনপিং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পেরে সঙ্গে প্রথম বৈঠকে বসার বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৬ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৭
টিআই