প্রোটোটাইপ বডির এ ম্যাগনেটিক ট্রেনকে ম্যাগলেভ বলা হয়। চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি চীন রেলওয়ে রোলিং স্টক এটি তৈরি করছে।
সফলভাবে এটি চালু করতে পারলে দ্রুতগতির রেল ও প্লেনের মধ্যে সময়ের যে দূরত্ব তা আরো কমে আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উদাহরণ হিসেবে বলা হচ্ছে, বেইজিং থেকে সাংহাই যেতে প্লেনে সাড়ে ৪ ঘণ্টা, হাইস্পিড ট্রেনে সাড়ে ৫ ঘণ্টা লাগে। সেখানে নতুন ম্যাগলেভে লাগবে মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টা। চীনা রেলওয়ে রোলিং স্টকের ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ার ডিং স্যানসান বলছিলেন এমনটি।
ম্যাগলেভ ট্রেনে ম্যাগনেটিং যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তা ট্রেনকে মাটি থেকে উপরে রেখে এগিয়ে নেয়। প্রায় তিন বছরের গবেষণার পর গতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো ট্রেনের বডি প্রস্তুত করা গেছে বলে জানিয়েছেন ডিং।
তবে চীনের এই ট্রেনটিকে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন কিন্তু বলা যাচ্ছে না। কারণ ২০১৫ সালে জাপান একটি ম্যাগলেভ ট্রেন পরীক্ষামূলক চালায়। সেটির গতি ছিল ঘণ্টায় ৬০৩ কিলোমিটার।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৩০ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৯
এএ