শনিবার (২৩ নভেম্বর) তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানায় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।
এ হামলার জন্য কুর্দিশ ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে) ও পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটকে (ওয়াইপিজি) দায়ী করছে তুরস্ক।
তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা এক বার্তায় বলা হয়, পিকেকে/ওয়াইপিজি সন্ত্রাসী সংগঠন। যাদের সঙ্গে দায়েশের (আইএসআইএস) কোনো পার্থক্য নেই। তারা নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করেই চলেছে।
তেল আবিয়াদ শহরের একটি শিল্প এলাকায় বোমা বোঝাই গাড়ির মাধ্যমে এ হামলা চালানো হয়। এতেই ঘটে হতাহতের ঘটনা।
এর আগে ৯ অক্টোবর থেকে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে অপারেশন পিস স্প্রিং শুরু করে তুরস্ক। অভিযানের উদ্দেশ্য হলো- তুরস্কের সীমান্তকে নিরাপদ রাখার পাশাপাশি দেশটিতে থাকা সিরিয়ান শরণার্থীদের ওই এলাকায় পুনর্বাসিত করা।
কুর্দিশ ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে) এবং পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটকে (ওয়াইপিজি) সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করে তুরস্ক।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৯
এইচএডি/