বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হেলেনা বেগম চায়না।
পরে আমিন উদ্দিন মানিক জানান, হাইকোর্টে মামলাটি বাতিল চেয়ে তার আইনজীবী ২০০৩ সালের ৮ জানুয়ারি ফৌজদারি বিবিধ মামলা দায়ের করেন। হাইকোর্ট ওই সালের ৬ এপ্রিল মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না সেই মর্মে রুল জারি করেন এবং তিন মাসের স্থগিতাদেশ দেন।
এ পর্যন্ত মামলাটির আর শুনানি করা হয়নি। আদালত তাই আসামিপক্ষের আইনজীবীকে জরিমানা করতে চাইলে পরে আইনজীবী আদালতের কাছে ক্ষমা চান। এরপর আদালত আইনজীবীকে ক্ষমা করে মামলার রুল খারিজ ও স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ায় আসামির বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে মামলা চলবে বলে জানান।
ঘটনার বিবরণ উল্লেখ করে আমিন উদ্দিন মানিক জানান, মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ি থানার অ্যাকো ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের পক্ষে জনতা ব্যাংকের বেতকা শাখা থেকে ২৭২০ টন আলুর বিপরীতে ৯৮ লাখ টাকা ঋণ সুবিধা মঞ্জুর করা হয়। কিন্তু কোল্ড স্টোরেজের অনুকূলে প্রদত্ত ঋণের জামানত হিসেবে রক্ষিত ১৫ হাজার ৪৭৯ বস্তা আলু আত্মসাৎ করা হয়।
এ বিষয়ে তদন্ত করে তৎকালীন জেলা দুর্নীতি দমন অফিসার আরকে মজুমদার সাতজনকে আসামি করে টংগীবাড়ি থানায় ১৯৯৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৯
ইএস/এএ