এখন ফ্যাশন জুয়েলারিতে নানাভাবে মুক্তা ব্যবহার করা হচ্ছে। কাঠ, রুপা, পিতলের সঙ্গে মিলিয়ে বানানো হচ্ছে নানা রকমের ফিউশনধর্মী গহনা।
শাড়ির সঙ্গে ট্রেন্ডি লম্বা দু'ছড়া মুক্তার মালা পরতে পারেন। আবার অন্য পোশাকের সঙ্গে মুক্তার মালা বা ছোট দুল বেশ মানিয়ে যায়।
বাজারে চাষ করা ও প্রাকৃতিক দুই ধরনের মুক্তা পাওয়া যায়। খাঁটি মুক্তার উজ্জ্বলতা চাষ করা মুক্তার চেয়ে বেশি থাকে। প্রাকৃতিক মুক্তার দামও চাষ করা মুক্তার চেয়ে বেশি। মুক্তার রং ও আকারের ওপরে দাম নির্ভর করে।
মুক্তার গহনার সামান্য যত্ন নিলেই দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন। ব্যবহারের পর সবসময় গহনা টিস্যু দিয়ে মুড়িয়ে খোলামেলা জায়গায় রাখতে হবে।
নিউমার্কেট, গাউছিয়া, দেশি দশ, অঞ্জন’স, যাত্রা, রঙ বাংলাদেশসহ দেশের প্রায় সব ফ্যাশন হাউস ও জুয়েলারিতেই মুক্তার গহনা পাওয়া যায়। কানের দুল, চুড়ি, আংটি সব কিছুই তৈরি করা হয় মুক্তা দিয়ে। চাইলে বিভিন্ন ডিজাইনের মুক্তার গহনা নিজের ডিজাইনে তৈরি করিয়েও নিতে পারেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৯
এসআইএস