তিনি বলেন, দেশের ভেতরে আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি, পরিকল্পিত শিল্পায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছি। বাংলাদেশ-ভারতে ব্যবসায়ীরা যেন যৌথভাবে কিংবা ভারতের ব্যবসায়ীরা যেন সেখানে বিদেশি বিনিয়োগ করতে পারেন।
মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টায় চারদিনের ভারত সফর শেষে দেশে ফিরে গণভবনে সাংবাদিক সম্মলনে একথা জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনের প্রশ্নোত্তর পর্বের শুরুতে প্রশ্ন করেন আমাদের সময়ের সম্পাদক নাইমুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার এই সফরে যে চুক্তি ও সমঝোতাগুলো হয়েছে সেইসব চুক্তি ও সমঝোতার বিবরণ প্রকাশ হবে কি না?
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব চুক্তির বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমি যতক্ষণ ক্ষমতায় আছি বাংলাদেশ আত্মমর্যাদা নিয়ে চলবে। দেশের আত্মমর্যাদা অনেক বড়। ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদার আসনে রেখে গিয়েছিলাম। আমরা বিজয়ীর জাতি আমরা কারো কাছে হাত পেতে না আত্মমর্যাদা নিয়ে চলবো। বঙ্গবন্ধুর নীতি ‘কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব’, এই নীতিতেই চলছি।
প্রধানমন্ত্রীর চারদিনের ভারত সফরে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে কোনো সুযোগ তৈরি হয়েছে কিনা? নাইমুল ইসলাম খানের এমন প্রশ্নে জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সফরে ব্যবসা সংক্রান্ত ১২টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। আমাদের ব্যবসায়ীরা ভারতে নিজেদের ব্যবসায়িক পার্টনার খুঁজে পেয়েছেন। দেশের ভেতরে আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি, পরিকল্পিত শিল্পায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছি ব্যবসায়ীরা যেন যৌথভাবে বা ভারতের ব্যবসায়ীরা যেন সেখানে বিনিয়োগ করতে পারেন।
** সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণে ১৭ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে
** সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণে ১৭ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে
** মোদিকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে আসার আহবান
** সহযোগিতার দুয়ার উন্মোচিত হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
** ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৭
এমজেএফ