বরিশাল আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক আনিসুর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, মাঝারি ধরণের শৈত প্রবাহের কারণে শীতের তীব্রতা বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিসের এ পর্যবেক্ষক বলেন, কুয়াশা থাকলে তাপমাত্রা বেশি থাকে, তবে শীত অনুভূত হয়। বর্তমানে উত্তরদিক থেকে বাতাস বয়ে চলার কারণে কুয়াশা তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। তবে দক্ষিণদিকে বয়ে চলা বাতাসে কুয়াশার পরিমাণ বাড়বে। তাই বলা চলে শৈত প্রবাহ চেলে গেলে কুয়াশার পরিমাণ বাড়বে।
এদিকে ঠাণ্ডা বাতাস ও তীব্র শীতে কাতর হয়ে পড়েছে দক্ষিণ জনপদের মানুষজন। দুপুরের রোদেও গরম কাপড় মুড়িয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। যারমধ্যে শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের সংখ্যাই বেশি।
যথাসময়ে সূর্যের দেখা মিললেও বেলা বাড়ার পরেও শীতের কারণে রাস্তাঘাট অনেকটা ফাঁকা থাকছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৮
এমএস/জিপি