আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অবস্থান নিয়েছেন। এছাড়াও যানজট নিরসনে মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা।
প্রধানমন্ত্রীর আগমনে পুরো নগরীজুড়ে তৈরি করা হয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনি। পাশাপাশি তৎপর রয়েছেন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে তিন হাজার পুলিশ সদস্য বলে জানিয়েছেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. হুমায়ুন কবীর।
খুলনা সার্কিট হাউজে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শনিবার (৩ মার্চ) বিকেলে প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সকাল থেকে জনসভাস্থলে আসতে শুরু করেছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এখন অপেক্ষা শুধু প্রধানমন্ত্রীর আসার।
সার্কিট হাউজের জনসভায় ভাষণের আগে সকাল ১১টায় খালিশপুরের ঈদগাহ ময়দানে ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিকেল ৩টায় খুলনা সার্কিট হাউজ মাঠে ৪৭টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৫২টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখে খুলনার উন্নয়ন বার্তা শোনার অপেক্ষায় আছেন সবাই।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫১ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০১৮
এমআরএম/এএটি