তবে আদালত বর্জনের মধ্যেও মামলার চলমান কার্যক্রমে হাজিরা ও দরখাস্তসহ প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ সংশ্লিষ্ট মহুরিরা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এদিকে, ফেসবুকে এক নারী কর্মচারী আইনজীবীদের ‘কালো পোশাকের কুকুর’ বলে কটূক্তির ঘটনায় থানায় এজাহার দায়ের করলেও মামলা নেয়নি পুলিশ।
ফলে আদালত বর্জনের মধ্যেও এ ঘটনায় দিনভর প্রতিবাদে মুখর ছিল আইনজীবীরা। এসময় তারা দফায় দফায় প্রতিবাদ সমাবেশে ওই কর্মচারীকে গ্রেফতারের দাবি জানান।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল উদ্দিন খান বলেন, সাধারণসভার সিদ্ধান্তক্রমে আমরা আদালত বর্জন করেছি। কিন্তু গতকাল (বুধবার) থানায় অভিযোগ দেওয়া হলেও পুলিশ মামলা নথিভুক্ত না করে অনীহা প্রকাশ করেছে।
এ বিষয়ে সিনিয়র আইনজীবী ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট কবীর উদ্দিন ভূইয়া বাংলানিউজকে বলেন, আজকের মধ্যে মামলা এফআরআই না হলে আমরা পুলিশের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যেতে বাধ্য হবো। প্রয়োজনে আমরা উচ্চ আদালতে যাবো।
বারের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান খান বলেন, পুলিশ সুপারের সঙ্গে দেখা করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ করারকে কেন্দ্র করে আইনজীবী ও কর্মচারীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৯
এমএএএম/এএ