এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. সত্যকাম চক্রবর্তী বাংলানিউজকে বলেন, সব হাসপাতালকে দ্রুততম সময়ে চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সব খরচ সরকার বহন করবে।
কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের দুইটি অ্যাম্বুলেন্স ও কাছাকাছি বক্ষ্যব্যাধী হাসপাতালের একটি অ্যাম্বুলেন্সসহ বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলো কাজ করছে সরকারি নির্দেশনায়।
তিনি আরো বলেন, ঢামেকের বার্ন ইউনিটকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া এ ঘটনায় হাসপাতাল সেবার মূল কাজ করতে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালকে প্তস্তুত রাখা হয়েছে।
এখন পর্যন্ত কুর্মিটোলায় ১ জন মৃত ও ৯ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন বলেও জানান সত্যকাম চক্রবর্তী।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৩ ঘণ্টা, মাচ ২৮, ২০১৯
এমএএম/জেডএস