ক্রোকারিজ, শিশু পণ্যসহ অন্য সব ব্যবসায়ীদের ভাসমান অবস্থায় পণ্য সাজানো বা বিক্রির সুযোগ নেই, তাই মার্কেট সংস্কার করা না পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই তাদের।
সোমবার (১ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কাঁচামালের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ৮-১০ জন ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা জানান, পেটের তাগিদেই অল্প টাকার মাল কিনে ভাসমান অবস্থায় ব্যবসা শুরু করেছেন। আগুনে পোড়ার দু’দিন পর সোমবার (১ এপ্রিল) থেকে প্রথম মাল নিয়ে বসেছেন, তবে ক্রেতা তেমন আসছেন না।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এ মার্কেটে ব্যবসা করতেন মো. আল আমিন। তার দোকানের নাম ছিল মেসার্স আল আমিন ভেজিটেবল স্টোর। বিকিকিনি কেমন চলছে জানতে চাইলে আল আমিনের সোজাসাপ্টা কথা, 'ভাই বসলাম মাত্র, দেখি কাস্টমার আসে কিনা। যে ক'জনই আসে, তা-ই লাভ। ’
আরেক কাঁচামাল ব্যবসায়ী আবুল বাশার বলেন, যা ক্ষতি হওয়ার তো হয়ে গেছে, এখন ঘুরে দাঁড়াতে হবে।
মার্কেটের সামনে কাচাঁমালের পাশাপাশি ফল নিয়ে বসেছেন মো. ইয়াছিন। তিনিও পুড়ে যাওয়া ডিএনসিসি কাঁচা মার্কেটে ফলের ব্যবসা করতেন। মো. ইয়াছিন ফ্রুট শপের এ স্বত্বাধিকারী বলেন, খুব অল্প মাল এনেছি, কারণ পুঁজি নেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০১৯
টিএম/এএ