রোববার (২৬ মে) দুপুরে ক্ষতিগ্রস্তদের সংগঠন ‘জীবন ও সম্পদ রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
পাথারাপাড়া দিঘিরপাড় মোড়ে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন-কমিটির সভাপতি ইব্রাহিম খলিল, সহসভাপতি খাদেমুল ইসলাম, সাধারণসম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, প্রভাষক সুলতান মাহমুদ মুকুল, উপদেষ্টা আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে-ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার লোকজনের সঙ্গে দুর্ব্যহারকারী খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান ও ম্যানেজার মোশাররফ হোসেনের অপসারণ,বাঁশপুকুর বৈদ্যনাথপুর (পাতরাপাড়া) ও চৌহাটির গ্রামের ঝুঁকিপূর্ণ ঘরবাড়ি রাস্তাঘাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতিপূরণ, ক্ষতিপূরণ না দেওয়া পর্যন্ত কয়লা উত্তোলন বন্ধ রাখা, দেবে যাওয়া বড়পুকুরিয়া বাজার সংলগ্ন রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করা ও কয়লা খনিতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের যোগ্যতাভিত্তিক চাকরি দেওয়া।
সমাবেশে জীবন ও সম্পদ রক্ষা কমিটির সভাপতি ইব্রাহিম খলিল বলেন, আগামী ১০ জুনের মধ্যে দাবি মানা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে এবং এর দায়-দায়িত্ব খনি কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে।
এ বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেস্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার মতামত পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৯
এসএইচ