রোববার (২৮ জুলাই) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিম ভূঁইয়াকে সঙ্গে নিয়ে উপাচার্য ক্যাফেটেরিয়াটি উদ্বোধন করেন।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে আমরা ক্যাফেটেরিয়াটি সংস্কার করেছি।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সামান্য কয়েক টাকা ফাও খায় এটা শুনতেও খারাপ লাগে। তাই আমরা আগামী মাস থেকেই ‘স্টুডেন্ট সাপোর্ট সিস্টেম’ চালু করব। যাতে প্রকৃত অসচ্ছল ৮০-১০০ জন শিক্ষার্থীর খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। এরপরও যেন কেউ বিনা টাকায় না খায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিম ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ক্যাফেটেরিয়া হবে ডে-নাইট। সপ্তাহে সাতদিনই খোলা থাকবে এটি। আমরা তিনটি বিষয় মাথায় রেখে ক্যাফেটেরিয়াটি সাজিয়েছি- আমাদের জাতীয় চেতনাবোধ, মুক্তিযুদ্ধ ও নৈতিক মূল্যবোধ। যা আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করবে।
সংস্কারের মাধ্যমে ক্যাফেটেরিয়ার ভেতরে পরিষ্কার করা হয়েছে। দেয়ালে নতুন রঙের প্রলেপ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও লাগানো হয়েছে নতুন টাইলস। সংযোজিত হয়েছে নতুন ফ্যান, টিভি, বেসিন ও পানির ফিল্টার।
এদিকে খাবারের দাম কিছুটা কমানো হলেও বাড়ানো হয়েছে আইটেম। সকালের আইটেমে সংযুক্ত হয়েছে রুটিসহ সকালের যাবতীয় নাশতা। আগে দুপুরে খিচুরি-পোলাওয়ের ব্যবস্থা থাকলেও ছিল না ভাতের ব্যবস্থা। এখন শিক্ষার্থীরা ভাত-ডাল ফ্রিসহ মাছ-মুরগি খেতে পারবেন দুপুরের আইটেমে।
বাংলাদেশ সময়: ০১০৩ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১৯
কেডি/এমএইচএম