অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের পার্শ্ববর্তী ইকোসিস্টেমের নিরাপত্তা প্রদর্শন ছিল এই টুর্নামেন্টের মূল লক্ষ্য।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দুই দিনব্যাপী এ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ, ভারত, হাঙ্গেরি, মিশর, তুরস্ক এবং রাশিয়ার ২০ জন শৌখিন মৎস্য শিকারি অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ থেকে এই প্রতিযোগিতায় প্রতিনিধিত্ব করেন দেশের স্বনামধন্য শৌখিন মৎস্য শিকার সংগঠন ‘অ্যাংলিং ইন বাংলাদেশ’-এর ওমর বিন জুলফিকার হায়দার ও নাদিম হাসান শোভন।
রোসাটমের জনসংযোগ শাখা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
রাশিয়ার বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ স্থাপনা- লেনিনগ্রাদ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিকটবর্তী ফিনল্যান্ড উপসাগরে ‘প্রো অ্যাংলার্স লিগ’ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় মিশরের মৎস্য শিকারি দল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করে যথাক্রমে রাশিয়া এবং হাঙ্গেরি। ‘সবচেয়ে বড় মৎস্য শিকার’ ক্যাটাগরিতেও বিশেষ পুরস্কার লাভ করে হাঙ্গেরি। অন্যদিকে, ‘বিজয়ের জন্য প্রতিজ্ঞ’ শীর্ষক বিশেষ পুরস্কারটি দেওয়া হয় তুরস্ককে।
রোসাটম ও রুশ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাংলাদেশি প্রতিযোগী ওমর হায়দার বলেন, এই টুর্নামেন্ট থেকে আমি শিখতে পেরেছি কীভাবে স্থানীয় অপারেটর, মৎস্য শিকারি ক্লাবগুলো তাদের দেশে বিদেশি মৎস্য শিকারিদের আকৃষ্ট করতে যৌথভাবে কাজ করছে। আমি এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে চাই।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৬ ঘণ্টা, আহস্ট ০৭, ২০১৯
এসকে/টিএ