সোমবার (০৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই কর্মবিরতি চলে দুপুর ১টা পর্যন্ত। একই সঙ্গে দুপুর ১২টায় মহানগরীর সাত রাস্তার মোড়ে শহীদ মিলন চত্বরে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন চিকিৎসকরা।
বাংলাদেশ প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমপিএ) ও বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএইচসিডিওএ) এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
চিকিৎসক নেতারা বলেন, অবিলম্বে এ ঘটনায় দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন কর্মসূচি নেওয়া হবে।
এসময় খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের আউটডোরে টিকিট দেওয়া ও চিকিৎসা সেবা বন্ধ ছিল। এছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতেও চিকিৎসা সেবা বন্ধ থাকে। হঠাৎ করে চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ রোগী ও তাদের স্বজনরা।
গত শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) রাতে রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র নগরীর খালিশপুর ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র রিপনের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে কর্তব্যরত চিকিৎসককে ধরে নিয়ে খুমেক হাসপাতালের সামনে মারধর করেন রোগীর সহপাঠী ও স্বজনরা। ডাক্তার সুজাউদ্দিন সোহাগের উপর হামলার অভিযোগে দুইজন আটক হয়েছে। আটকরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও পাঁচ জনের নাম বলেছেন।
ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ রোগীর স্বজনদের, তবে চিকিৎসকরা বলছেন, অতিরিক্ত মাদকের কারণে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৯
এমআরএম/জেডএস