বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মালয়েশিয়ার নারী বিষয়ক উপমন্ত্রী হান্না ইয়োহ সোয়া সুয়ান, শিক্ষামন্ত্রী টিও নি চিং এবং এআরআরইউর নির্বাহী পরিচালক শিবানন্তি থানথেনথিরান।
এশিয়ার নারী ও তরুণদের স্বাস্থ্য এবং শিক্ষার বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে মন্ত্রীরা বলেন, ইউথদের অধিকার যেমন নিশ্চিত করতে হবে, তেমনি তাদের মধ্যে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিতে হবে।
এআরআরইউর নির্বাহী পরিচালক শিবানন্তি থানথেনথিরান বলেন, এশিয়ার কিশোর-কিশোরীরা এবং যুবকরা যৌন-প্রজনন স্বাস্থ্য ও অধিকারের (এসআরএইচআর) শারীরিক, সামাজিক, মানসিক, সুস্বাস্থ্য ও বিকাশের পর্যাপ্ত তথ্য পায় না। যা তাদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।
এছাড়াও তারা মানবাধিকার, লিঙ্গ সমতা, বৈষম্য থেকে মুক্তি, জনসংখ্যা এবং জীবনযাত্রার মান, নগরায়ন ও অভিবাসন এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, বিশেষত নারীদের যৌন এবং প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়ার এখনই সময়।
যদিও বিশেষত মাতৃস্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সামগ্রিক আয়ু নিয়ে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে, তারপরও কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে আমাদের অঞ্চল এখনও অনেক দূরে রয়েছে বলেও যোগ করেন শিবানন্তি থানথেনথিরান।
এ উৎসবে বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া এবং মায়ানমারসহ মোট ১৪টি দেশের ইয়ুথরা অংশ নিয়েছে।
**তাদের চিন্তাগুলো অন্যদের চেয়ে আলাদা
বাংলাদেশ সময়: ২১৩২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯
এসআইএস