শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) রাতে তাদের হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাথীকে মৃত ঘোষণা করেন।
তোফাজ্জল ও রবিউলের আবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহত সাথী আক্তার চারিনাও গ্রামের সিরাজুল ইসলামের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার তিন সন্তানের জন্য কৃমিনাশক একটি সিরাপ কিনে বাড়িতে রাখেন সিরাজুল। রাতে ফার্মেসি ব্যবসায়ীর পরামর্শ অনুযায়ী তিন শিশুকে খাওয়ানো হয়। সেবনের কিছুক্ষণ পরই বমি হয় শিশুদের। সঙ্গে সঙ্গে তাদরে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাথীকে মৃত ঘোষণা করে।
হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক হায়দারী আলী বাংলানিউজকে জানান, সাথীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বাকি দুই শিশু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় অসুস্থ হয়েছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ