বুধবার (২৯ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে বিলটি উত্থাপন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু।
বিলে সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ এলাকা, নৌযানের শ্রেণি ও সংখ্যা নির্ধারণ, অবৈধ, অনুল্লিখিত ও অ-নিয়ন্ত্রিত মৎস্য আহরণ নিয়ন্ত্রণ, মেরিকালচার এলাকা ঘোষণা, মৎস্য আহরণে বাধা-নিষেধ, লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষমতা, লাইসেন্সের জন্য আবেদন, লাইসেন্স হস্তান্তর নিষিদ্ধ, লাইসেন্স নবায়ন ও মেয়াদ, নবায়নে অস্বীকৃতি, লাইসেন্স স্থগিত ও বাতিল, লাইসেন্সে শর্তারোপের ক্ষেত্র, সমুদ্রযাত্রার অনুমতিপত্র ও আগমনী বার্তা, ধরা মৎস্য সম্পর্কে তথ্য সরবরাহের দায়িত্ব, নৌ চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি না করাসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সুনির্দিষ্ট বিধানের প্রস্তাব করা হয়।
এছাড়াও বিলে স্থানীয় নৌযান বরাবর লাইসেন্স ইস্যু করতে অস্বীকৃতি, বাণিজ্যিক ট্রলার আমদানি বা স্থানীয়ভাবে তৈরিতে নমুনা অনুসরণ, আর্টিসানাল নৌযানের অনুমতি, বিদেশি মৎস্য নৌযান বরাবর লাইসেন্স ইস্যুর অস্বীকৃতি, বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য জলসীমায় বিদেশি মৎস্য নৌযানের প্রবেশে বাধা-নিষেধ, লাইসেন্স ব্যতীত বিদেশি মৎস্য নৌযানের সংঘটিত অপরাধ ও দণ্ড, বিস্ফোরকসহ এ ধরনের উপকরণ ব্যবহার নিষিদ্ধ, নিষিদ্ধ ঘোষিত জাল, সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি ব্যবহারের দণ্ড, সামুদ্রিক সংরক্ষিত এলাকায় মৎস্য শিকার, ড্রেজিং নিষিদ্ধ, বৈজ্ঞানিক গবেষণার অনুমতি, ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, নৌযানের গতিরোধ, তল্লাশি, জব্দ, বাজেয়াপ্ত, মৎস্য নৌযানের গতিরোধ, তল্লাশি, জব্দ, বাজেয়াপ্ত, আইনের অধীনে গ্রেফতার করা ব্যক্তি সংক্রন্ত বিধান, আদালত থেকে দণ্ড আরোপের অতিরিক্ত হিসেবে বাজেয়াপ্তের আদেশ, প্রশাসনিক আপিল, অপরাধ ও দণ্ডসহ অন্য আনুষঙ্গিক বিষয়ে সুনির্দিষ্ট বিধানের প্রস্তাব করা হয়েছে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ২৫ কার্যদিবসের মধ্যে সংসদে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য বিলটি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০২০
এসই/এসকে/এএ