ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্প সমিতির সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, আমরা স্কুলের অনুমোদনের জন্য কাজ করছি। তাছাড়া এখানে যে দোকানগুলো নির্মাণ করা হচ্ছে অনুমোদন পেলে ওই স্থানে স্কুল নির্মাণ করা হবে।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ২২৪টি প্লট রয়েছে সিদ্ধিরগঞ্জের এ ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্পে বসবাসকারী ছেলে-মেয়ের লেখাপড়ার জন্য স্কুলের ‘ভূমি পল্লী আবাসন আদর্শ বিদ্যালয়’ নামে নামকরণ করে জমি নির্ধারণ করে সাইনবোর্ডও টানানো রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে।
প্রায় এক দশক পেরিয়ে গেলেও ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্প কর্মকর্তা তাদের স্কুলের কাজ শুরু করেনি। ফলে এ ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্পে বসবাসকারী ছেলে-মেয়েদের বিষয়ে অভিবাবকরা রয়েছে অনেকটাই অনিশ্চিয়তার মধ্যে।
ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্পের মধ্যে বসবাসকারী জাফর আহমেদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আট বছর পেরিয়ে গেলো এ ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্পে বসবাস করে আসছি। দীর্ঘ দিনেও স্কুল নির্মাণ না করায় ছেলে-মেয়েদের নিয়ে সমস্যার মধ্যে আছি। এখনও আমার ছেলে-মেয়েদের নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্কুলে নিয়ে যেতে হয়। এতে করে যানজটসহ নানা সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়।
এ বিষয়ে ভূমি পল্লী আবাসন প্রকল্প সমিতির সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান জানান, আমরা স্কুলের অনুমোদনের জন্য কাজ করছি।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২০
আরকেআর/এনটি