ডিবি পুলিশ সূত্র জানান, ওই যুবক রোববার পিরোজপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে মো. জামাল, বাবা মো. মিজান শিকদার, মা শাহিনুর বেগম, সাং ভান্ডারিয়া, ২নম্বর ওয়ার্ড, থানা- ভান্ডারিয়া, জেলা- পিরোজপুরের ঠিকানা ব্যবহার করে সাধারণ পাসপোর্টের আবেদনপত্র জমা দেন। এতে তার আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার সময় জানা যায় সে মিয়ানমানের বাস্তুচুত্য নাগরিক।
গোয়েন্দা পুলিশ জানান, আটক ওই যুবক ভান্ডারিয়ার ঠিকানা ব্যবহার করে ইতোমধ্যে জাতীয়পরিচয় পত্র বের করেছেন। তার রিফিউজি নম্বর ১৩২২০১৮০১২০১৪৫৮৫২। তিনি সহ তার অপর ২ ভাই আবু তৈয়ব (১৩) ও আবু হায়াত (১০) সহ রুখাইয়া (২২), জামালিডা (১৬) ও সোমা (৮) ২০১৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসেন। তার অন্য ভাই-বোনেরা কক্সবাজার জেলার বালুখালী ক্যাম্পে অবস্থান করছে।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর হাসনাইন পারভেজ বাংলানিউজকে জানান, আটক ওই রোহিঙ্গা প্রথমে কৌশলে পালিয়ে গেলেও পরে তাকে রাত ৮টার দিকে ভান্ডারিয়া থেকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৭২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২০
এসএইচ