শুক্রবার (১৩ মার্চ) সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য ২০ পদে সদস্যদের সরাসরি ভোট অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের গঠনতন্ত্র অনুয়ায়ী পদাধিকার বলে জেলা প্রশাসক সভাপতি পদে বহাল রয়েছেন।
নির্বাচনে ডা. আবুল কালাম আজাদ লিটু ও কবি কাসেদুজ্জামান সেলিমের নেতৃত্বাধীন সংস্কার এবং উন্নয়ন সমিতির প্যানেল থেকে ১৮ জন, ড. মোস্তাফিজুর রহমান এবং এজেডএম সালেকের পরিবর্তন ও উন্নয়ন সমিতির প্যানেল থেকে দু’জন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
শুক্রবার ভোট গ্রহণ শেষে রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার আতিকুর রহমান।
সংস্কার ও উন্নয়ন সমিতির প্যানেল বিজয়ীরা হলেন- ডা. আবুল কালাম আজাদ লিটু, কবি কাসেদুজ্জামান সেলিম, মোহাম্মদ ইসহাক, আব্দুর রাজ্জাক, এম এস আকসাদ সিদ্দিকী শৈবাল, অ্যাডভোকেট চুন্নু সিদ্দিকী, এস নিয়াজ মোহাম্মদ, আহসান হাবিব পারভেজ, অ্যাডভোকেট শাহরিয়ার বাবু, এস এম আজহার হোসনে স্বপন, রওশন আরা রাসু, অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরি টুলু, এ এম মহিউদ্দীন লালু, মুস্তাফিজুর রহমান মুস্তাক, আবু সেলিম রানা, আবদুর রহমান কিনা, শেখ রাকিবুল আলম জয়, মিনারা খন্দকার।
পরিবর্তন ও উন্নয়ন সমিতির প্যানেল থেকে বিজয়ীরা হলেন অধ্যক্ষ মুস্তাক হোসেন শিম্বা, এজ জেড এম সালেক স্বপন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, যশোর ইনস্টিটিউট নির্বাচনে ২ হাজার ৪৯২ জন প্রার্থী তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। প্রতিষ্ঠানের ৩ হাজার ৯৫ সদস্যের মধ্যে ওই সংখ্যক ভোট কাস্ট হয়েছে। এদিন সকাল দশটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষে গনণা শুরু হয়।
জমিদার রায় বাহাদুর যদুনাথ মজুমদার ১৯২৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে পাঁচটি বিভাগ রয়েছে। বিভাগগুলো হলো- পাবলিক লাইব্রেরি, নাট্যকলা সংসদ, ক্রীড়া, শিশু চিত্তবিনোদন কেন্দ্র ও টাউন ক্লাব।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩৭ ঘণ্টা, মার্চ ১৪, ২০২০
ইউজি/এএ