বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে জেলা প্রশাসক এসএম অজিয়র রহমান বিষয়টি বাংলানিউজকে জানিয়েছেন।
জেলা প্রশাসক জানান, একটি খেয়ায় বহু লোক একসঙ্গে পারাপার হচ্ছে।
জেলাবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, স্বাস্থ্য ও প্রশাসন বিভাগের যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা ছাড়া কেউ অযথা ঘর থেকে বের হবেন না। আর নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগপণ্য ও ওষুধের দোকান ছাড়া কিছুই খোলা রাখা যাবে না।
অন্যদিকে, সরকারি ছুটি ও করোনা আতঙ্কে নগরের রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে প্রতিদিনের ব্যস্ত নগরের চেহারা অন্য রকম। নগর ও বিভিন্ন উপজেলায় সাধারণ মানুষের আনাগোনা অনেকটাই কমে গেছে। নগরের সড়ক ও জেলার মহাসড়কে গণপরিবহন না থাকায় যানবাহনের সংখ্যা কমে গেছে। নগরে কমেছে মোটরসাইকেল ও রিকশা চলাচলও। ফলে শহরের রাস্তাগাট ফাঁকা হয়ে পড়েছে।
এদিকে প্রধান সড়কগুলোতে কোথাও অপ্রয়োজনীয় দোকানপাট খোলা না থাকলেও বিভিন্ন মহল্লার গলিতে চায়ের দোকান খোলা থাকার খবর পাওয়া গেছে। যেখানে সাধারণ মানুষ নিরাপত্তা বজায় রাখা থেকে দূরে থাকছে। জেলাজুড়ে পুলিশ, র্যাবের পাশাপাশি সেনা সদস্যরাও টহল দিচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পাশাপাশি প্রতিটি উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ও স্থাপনা ঘিরে জীবানুনাশক স্প্রে ছিটানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৬, ২০২০
এমএস/ওএইচ/