শনিবার (২৩ মে) দুপুরে উপজেলার এওয়াজপুর, ওসমানগঞ্জ, আব্দুল্লাপুর ও আবু বকরপুর ইউনিয়নে ৬ হাজার পরিবারে তিনি এ সহায়তা দেন।
ঝড়ে নিহত এওয়াপুরের ইয়ানুর ও মনিকা ইউনিয়নের ছিদ্দিক ফকিরের পরিবারকে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা দেন তিনি।
এ সময় তিনি বলেন, ঝড়ের আগে জানমাল রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপের কারণে ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকার তাদের পুনর্বাসিত করবে।
এ সময় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদিন আকন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল আমিনসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানিয়েছে, ঝড়ে পুরো জেলায় ৩৩২টি ঘর আংশিক ও ১৬০০ ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়াও সাড়ে ৩৪ কিলোমিটার কাঁচা-পাকা সড়ক ও বাঁধের ক্ষতি হয়েছে। কৃষি ও ফসলের ক্ষতি হয়েছে এবং ঝড়ে মারা গেছেন দুই জন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৪ ঘণ্টা, মে ২৩, ২০২০
আরএ